বাংলাদেশে গ্রাফিক্স ডিজাইনের জন্য সেরা ল্যাপটপ
নিউইয়র্ককে বাংলাদেশি হালাল রেস্টুরেন্টবাংলাদেশের গ্রাফিক্স ডিজাইনের জন্য সেরা ল্যাপটপ বাছাইয়ের জন্য কিছু তথ্য ও কিছু পরামর্শ নিচে দেওয়া হল আপনি যদি গ্রাফিক্স ডিজাইনের জন্য একটি ল্যাপটপ ক্রয় করতে চান তাহলে এই ব্লগ আপনার জন্যই।
পেজ সূচিপত্রঃ বাংলাদেশে গ্রাফিক্স ডিজাইনের জন্য সেরা ল্যাপটপ
- গ্রাফিক্স ডিজাইনের জন্য কেন সঠিক ল্যাপটপ বাছাই গুরুত্বপূর্ণ
- বাংলাদেশে ল্যাপটপ কেনার সময় মাথায় রাখার বিষয়গুলো
- ল্যাপটপ কিনতে হলে অনলাইন বনাম অফলাইন: কোথা থেকে কেনা উচিত?
- ল্যাপটপ আপগ্রেডেবিলিটি (RAM/SSD) ভবিষ্যতের জন্য কতটা প্রস্তুত?
- বাংলাদেশে পাওয়া যায় এমন জনপ্রিয় ব্র্যান্ড ও তাদের নির্ভরযোগ্যতা বিশ্লেষণ (HP, Dell, Asus, Apple, Lenovo)
- সেরা বাজেট-ফ্রেন্ডলি ল্যাপটপ (৫০,০০০ টাকা পর্যন্ত)
- র্যাম ও স্টোরেজ: গ্রাফিক্স ডিজাইনের জন্য কতটুকু প্রয়োজন এবং কেন
- কীভাবে সঠিক সময়ে ডিসকাউন্ট ও অফারে সেরা ল্যাপটপ কেনা যায়
- লেখক এর শেষ মন্তব্য
গ্রাফিক্স ডিজাইনের জন্য কেন সঠিক ল্যাপটপ বাছাই গুরুত্বপূর্ণ
গ্রাফিক্স ডিজাইনের জন্য কেন সঠিক ল্যাপটপ বাছাই গুরুত্বপূর্ণ, একজন গ্রাফিক্স
ডিজাইনারের কাজ হল সৃজনশীলতা ও প্রযুক্তির মিশ্রণ। এই কাজের জন্য ল্যাপটপ শুধু
সফটওয়্যার চালানোর যন্ত্র নয়, সঠিক রঙ মনির ভুল ডিটেইলস ও উচ্চমানের রেজোলিউশনের
প্রজেক্ট তৈরির মূল হাতিয়ার হয়ে ওঠে। যদি ল্যাপটপের প্রসেসর ধীরগতির হয়
বা র্যাপ্ত র্যাম ও রম না থাকে তবে বড় ফাইল নিয়ে কাজ করার সময় হ্যাং করে।
বা সফটওয়্যার ক্র্যাশ হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়। গ্রাফিক্স ডিজাইনের জন্য
ল্যাপটপ বাছাই করার সময় ডিসপ্লের মান খুবই গুরুত্বপূর্ণ হয়। উচ্চ রঙ এবং বড়
রেজোলিউশন full HD বা 4K ডিসপ্লে নিশ্চিত করে যে গ্রাফিক্স ডিজাইনের প্রতিটি শেড
ও ডিটেইল ঠিক যেমনটি পরিকল্পনা করা হয়েছে তেমনি দেখা যায়।
ব্যাটারির স্থায়ী আরেকটি বড় ফ্যাক্টর অনেক গ্রাফিক্স ডিজাইনার বাইরে বা ভ্রমণের
সময় কাজ করেন তাই দীর্ঘ ব্যাটারি লাইফ সুবিধাজনক। এবং পাশাপাশি হালকা প্রটেবল
ডিজাইন যা ল্যাপটপকে বহনযোগ্য করে তুলে। এতে একজন ফ্রিল্যান্সার বাইরে কাজ করা
জন্য আদর্শ। খেয়াল রাখতে হবে ভুল ল্যাপটপ নির্বাচন শুধু সময়ের অপচয় নাই কাজের
মান নষ্ট করতে পারে।
বাংলাদেশে ল্যাপটপ কেনার সময় মাথায় রাখার বিষয়গুলো
বাংলাদেশে ল্যাপটপ কেনার সময় মাথায় রাখার বিষয়গুলো ল্যাপটপ কেনার সময় কিছু
গুরুত্বপূর্ণ বিষয় মাথায় রাখতে হবে খুবই জরুরী বিষয় কারণ এটি একেবারে বিনিয়োগ
ভুলেও ব্যবহার চলে কয়েক বছর। সত্যি ভুল সিদ্ধান্ত নিলে কাজের গতি কমে যেতে পারে
কিংবা প্রয়োজনের সময় ল্যাপটপ অকার্যকর হয়ে পড়তে পারে। এইজন্য কেনার আগে নিজের
চাহিদা ও বাজেট অনুযায়ী সঠিক ডিভাইস বেছে নেওয়ায় বুদ্ধিমানের কাজ হবে।
প্রথমেই আপনাকে ঠিক করতে হবে ল্যাপটপটি কোন কাজে ব্যবহার করবেন শুধু ইন্টারনেট
ব্রাউজিং অফিসের কাজে বা অনলাইন ক্লাসের জন্য হলে সাধারণত প্রসেসর ( Intel i3 )
এবং 4GB-8GB RAM থাকলেই ল্যাপটপটি যথেষ্ট। তবে আপনি যদি গ্রাফিক্স ডিজাইন বা
ভিডিও এডিটিং বা গেমিং এর জন্য বেশি শক্তিশালী প্রসেসর খোঁজেন তাহলে ( Intel
i5/i7, Ryzen 5/7) এতে কমপক্ষে ১৬ জিবি RAM ও গ্রাফিক্স কার্ড খাকা জরুরী।
ল্যাপটপ কিনতে হলে অনলাইন বনাম অফলাইন: কোথা থেকে কেনা উচিত?
ল্যাপটপ কিনতে হলে অনলাইন বনাম অফলাইন: কোথা থেকে কেনা উচিত? এটা আপনার আমার
সকলের প্রশ্ন ল্যাপটপ কেনার ক্ষেত্রে অনেকেই মনে করে অনলাইন থেকে কিনব নাকি
অফলাইন থেকে কিনব। এক্ষেত্রে সুবিধা ও অসুবিধা রয়েছে তাই সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে
কিছু বিষয়ে ভালোভাবে ভেবে নেওয়া দরকার তবে সঠিক সিদ্ধান্ত আপনার বাজেটের উপর
নির্ভর করে।
তবে অনলাইনে কেনাকাটা সুবিধার কথা বলা যায়। অনলাইনে মার্কেটপ্লেসে বা ই-কমার্স
সাইট গুলোতে অনেক সময় দাম তুলনামূলক কম থাকে এবং ডিসকাউন্টেট অফার পাওয়া যায়।
এছাড়াও আপনি বাড়িতে বসেই বিভিন্ন ব্যান্ড ও মডেলের ল্যাপটপ দেখতে পারেন আপনার
সময় বাঁচায়। আরো একটি সুবিধা অনলাইন সপে প্রি অর্ডার অপশন থাকে তাই বাজারের
নতুন আশা মডেল দ্রুত পাওয়া সম্ভব।
তবে অনলাইনে কিছু ঝুঁকি থাকে আপনাকে পণ্যর আসল ছবি দেখিয়ে একটি দামের ল্যাপটপ ও
দিতে পারে কেনার সময় আপনি অন্যর ফিজিক্যাল কন্ডিশন না দেখেই না বুঝেই অনলাইনে
অর্ডার করে দিয়ে পরে বিপদে পড়েন। অফলাইন বা শোরুম থেকে কেনার সুবিধা হল আপনি
সরাসরি ল্যাপটপ দেখে স্পর্শ করে এবং চালিয়ে পরীক্ষা করে নিতে পারেন। সব মিলিয়ে
বলাই যায় যদি আপনি হাতে কলমে পরীক্ষা করে কিনতে চান এবং দ্রুত নিশ্চিত করতে চান
তবে অফলাইন কেনা ভালো।
ল্যাপটপ আপগ্রেডেবিলিটি (RAM/SSD) ভবিষ্যতের জন্য কতটা প্রস্তুত?
ল্যাপটপ আপগ্রেডেবিলিটি (RAM/SSD) ভবিষ্যতের জন্য কতটা প্রস্তুত?
বাংলাদেশের বর্তমান সময় প্রযুক্তির আগ্রগতি এত এতটাই দ্রুত গতিতে যাচ্ছে যে
আজকের একটি হাই-এন্ড ল্যাপটপ ও কয়েক বছরের মধ্যে পুরনো মনে হয়। তবে যারা
প্রফেশনালি ভিডিও এডিটিং গ্রাফিক্স ডিজাইন সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট বা গেমিং এর মত
কাজ করেন তাদের জন্য একটি প্রশ্ন সব সময় গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে ল্যাপটপটি
ভবিষ্যতে জন্য কতটা শক্তিশালী।
RAM বা এক্সেস মেমোরি হল আপনার ল্যাপটপের শর্ট টাইম মেমোরি। আপনি যত বেশি
কাজ একসাথে করেন তত বেশি রেম এর প্রয়োজন হয়। আজকের দিনে হয়তো ৮ বার
১৬ জিবি RAM যথেষ্ট মনে হচ্ছে, কিন্তু কয়েক বছর পরে সফটওয়্যার
গুলোর ডিমান্ড বেড়ে যাওয়াতে এই পরিমাণ RAM কম হতে পারে।
SSD বা সলিড ড্রাইভ শুধু স্টোরেজ এর জন্যই নয়, গরম ল্যাপটপের গতি
এবং রেসপন্স টাইম এর জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে আপনার ল্যাপটপে যদি ছোট
একটি SSD থাকে ধরুন ২৫৬ জিবি, তাহলে কিছুদিন পর সেটি প্রায় ভরে যাবে
বিশেষ করে যদি আপনি হাই রেজোলিউশন ভিডিও সফটওয়্যার বা গেম সংরক্ষণ করেন ধীরে
ধীরে ল্যাপটপ হ্যাং করতে পারে।
বাংলাদেশে পাওয়া যায় এমন জনপ্রিয় ব্র্যান্ড ও তাদের নির্ভরযোগ্যতা বিশ্লেষণ (HP, Dell, Asus, Apple, Lenovo)
বাংলাদেশে পাওয়া যায় এমন জনপ্রিয় ব্র্যান্ড ও তাদের নির্ভরযোগ্যতা বিশ্লেষণ (HP,
Dell, Asus, Apple, Lenovo) বর্তমান ডিজিটাল যুগে ল্যাপটপ শুধু একটি গেজেটে নয়
বরং এটি একজন ছাত্র ফ্রিল্যান্সার ও অফিস কর্মী কিংবা বিভিন্ন পেশাজীবীদের
নিত্যদিনের সঙ্গী হয়ে উঠেছে। বাংলাদেশের ল্যাপটপের চাহিদা দিন দিন বেড়েই চলেছে।
আর সেই সাথে প্রতিযোগিতা বাজারে জায়গা করে নিয়েছে বেশ কিছু আন্তর্জাতিক মানের
ব্র্যান্ড।
HP বাংলাদেশের একটি অন্যতম ও পুরনো বিশ্বস্ত ব্যান্ড এদের ল্যাপটপগুলো সাধারণত
এদের ব্যালেন্স পারফরম্যান্স ও জন্য জনপ্রিয় HP পি এর সার্ভিস সেন্টার
বাংলাদেশের ভালোভাবে বিশ্বস্ত এবং বিশেষ করে রাজধানী ও বড় শহরগুলোতে। তবে কিছু
বাজেট সিরিজের ক্ষেত্রে হিটিং ও ব্যাটারি লাইফ নিয়ে মাঝে মধ্যেই অভিযোগ পাওয়া
যায় তবে HP একটি ভালো ও বিশ্বস্ত ব্যান্ড।
বাংলাদেশে আরো অনেক ধরনের ভালো কোয়ালিটির ল্যাপটপ আছে যে গুলির হলো DELL, ASUS,
APPLE, LENOVO বাংলাদেশের ল্যাপটপ কেনার সময় অবশ্যই ব্র্যান্ড নির্বাচন খুবই
গুরুত্বপূর্ণ HP ও DEEL যোগ্য ও ব্যালেন্স পারফর্মেন্সেই দেয় তবে ASUS হাই
পারফর্মেন্সেই দারুন। কারণ একটি ভালো ব্র্যান্ড শুধু পারফর্মেন্সেই এই নয় বরং
পরবর্তীতে সমস্যার সমাধান ও সাপোর্ট নিয়ে নির্ভরযোগ্য হয়ে উঠতে পারে।
সেরা বাজেট-ফ্রেন্ডলি ল্যাপটপ (৫০,০০০ টাকা পর্যন্ত)
সেরা বাজেট-ফ্রেন্ডলি ল্যাপটপ।
- ১. HP 15s (Ryzen 3 5300U)
- প্রসেসর: AMD Ryzen 3 5300U
- RAM: 8GB
- স্টোরেজ: 512GB SSD
- ডিসপ্লে: 15.6" FHD
- ব্যাটারি ব্যাকআপ: ৭ ঘণ্টা+
প্রসেসর Ryzen হওয়ার কারণে মাল্টিটাস্কিং ও ব্রাউজিং একেবারে স্মুথ চলে। মূলত
যারা ঘরে বসে অনলাইন ফ্রিল্যান্সিং করেন তাদের জন্য একটি দারুণ চয়েস।
- ২.Lenovo IdeaPad Slim 3 (Intel Core i3 12th Gen)
- প্রসেসর: Intel Core i3-1215U
- RAM: 8GB
- স্টোরেজ: 256GB SSD
এই ল্যাপটপটি বহনযোগ্য জন্য খুবই ভালো ওজন: ১.৬৫ কেজি। এর ব্যাটারি ব্যাকআপ খুব
ভালো অফিসে বা কলেজ বা ফ্রিল্যান্সিং কাজের জন্য অনেক ভালো।
- ৩. ASUS VivoBook 15 (Intel Core i3 11th Gen)
- প্রসেসর: Intel Core i3-1115G4
- RAM: 8GB
- স্টোরেজ: 512GB SSD
- ডিসপ্লে: 15.6" Full HD
- ব্যাটারি ব্যাকআপ: ৫-৬ ঘণ্টা
ল্যাপটপটি মূলত বিভিন্ন অনলাইন কাজে জন্য অত্যন্ত ভালো অফিস বা স্কুল কলেজ ও
ফ্রিল্যান্সিং কাজের জন্য ল্যাপটপটি অনেক ভালো।
র্যাম ও স্টোরেজ: গ্রাফিক্স ডিজাইনের জন্য কতটুকু প্রয়োজন এবং কেন
র্যাম ও স্টোরেজ: গ্রাফিক্স ডিজাইনের জন্য কতটুকু প্রয়োজন এবং কেন।
RAM গ্রাফিক্স ডিজাইনের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। গ্রাফিক্স ডিজাইনের সময়
আপনি একাধিক লেয়ার, অথবা হাই রেজোলিউশন ফাইল ইত্যাদি নিয়ে কাজ করেন এসব করতে
গিয়ে সফটওয়্যার প্রচুর মেমোরি ব্যবহার করে। মিনিমাম ৮ জিবি প্রয়োজন হয়।
প্রযুক্তির এই যুগে গ্রাফিক্স ডিজাইন একটি স্কিল নয় এটি একটি ফুল লাইফটাইম
ক্যারিয়ার হিসেবে পরিচিত।
এখনকার সব ডিজাইনারই জানে ফাইলের সাইজ বড় হয়। যেমন PSD, AI, INDD, MP4, PNG এ
সকল ফরমেট এর ফাইলের সাইজ ২০০ এমবি থেকে (১-৩) জিবি হতে পারে। যদি SSD ছাড়া
কেবল HDD ব্যবহার করেন তবে ফাইল ওপেন বা সেভ করতে দীর্ঘ সময় লাগবে।
গ্রাফিক্স ডিজাইনের জন্য ফ্রেন্ডলি ল্যাপটপ অথবা পিসি সেটাপ নিতে গেলে নিচের
কনফিগারেশন।
- RAM: ১৬ GB (৮ GB হলে যেন আপগ্রেডেবল হয়)
- Storage: ৫১২ GB SSD + ১ TB HDD (SSD কমপক্ষে অবশ্যই রাখবেন)
- Processor: Intel Core i5 বা Ryzen 5 (at least)
- GPU : যদি ভিডিও এডিটিং বা 3D করেন, তাহলে Dedicated GPU (NVIDIA) রাখুন
আপনি যতটা স্কিল ডেভেলপমেন্ট করতে চান। ততটাই গুরুত্ব দেওয়া উচিত আপনার
ডিভাইস নির্বাচন করা। একটা ভালো কনফিগারেশন ল্যাপটপ আপনার সময় বাঁচাবে।
কীভাবে সঠিক সময়ে ডিসকাউন্ট ও অফারে সেরা ল্যাপটপ কেনা যায়
কীভাবে সঠিক সময়ে ডিসকাউন্ট ও অফারে সেরা ল্যাপটপ কেনা যায়। ডিসকাউন্ট এর জন্য
নতুন মডেল আসার আগেই পুরনো মডেল কিনুন প্রায় প্রতিটি ব্যান্ডে প্রতিবছর
একাধিকবার নতুন মডেল রিলিজ করা হয়। এছাড়াও নতুন মডেল আসার আগে পুরনো মডেল
গুলোতে বড় ডিসকাউন্ট দেওয়া হয় যেমন Dell বা Hp ল্যাপটপের একটি নতুন ভার্সন
আসার পর পুরনো ভার্সনে ১০ থেকে ৩০% ছাড় পাওয়া যায় তাই প্রযুক্তির পিছনে না
ছুটে প্রয়োজন অনুযায়ী একটি ল্যাপটপ কিনতে পারেন।
যেমন বড় ছেলে ইভেন্টের জন্য অপেক্ষা করতে পারেন অনেকেই কমার্স সাইট আছে যেমন:
Amazon, daraz, Pickakoo বা Start Tech এই প্লাটফর্ম গুলো বছরে কয়েকবার বড়
ধরনের অফার দিয়ে থাকে। যেমন নিউ ইয়ার সেল অথবা ঈদ ও পূজা অফার এই সময়গুলোতে
বিভিন্ন ল্যাপটপ ডিসকাউন্ট দিয়ে থাকে। এবং বিভিন্ন ব্র্যান্ডই তাদের ল্যাপটপে
বিশাল ডিসকাউন্ট দেয় আপনি যদি সেল আসার আগে থেকেই একটু রিচার্জ করে রাখেন
তাহলে অফার শুরু হলে সঙ্গে সঙ্গে কিনতে পারবেন।
অথবা চাইলে স্টুডেন্ট ও ফ্রিল্যান্সার অফার বিভিন্ন ব্র্যান্ড তাদের ল্যাপটপ
গুলোতে স্টুডেন্টদের জন্য আলাদা ডিসকাউন্ট এছাড়াও ফ্রিল্যান্সারদের জন্য কিছু
নির্দিষ্ট অফার থাকে যদি আপনি এদের মধ্যে একজন হন তাহলে প্রমাণপত্র দিয়ে সহজেই
অতিরিক্ত ডিসকাউন্ট পেতে পারেন। সঠিক সময় মত জায়গা থেকে ল্যাপটপ কেনাকাটা
করলে আপনি অনেক টাকা বাঁচাতে পারেন তাই ভেবেচিন্তে দেখেশুনে ডিসকাউন্ট গুলো
নিতে হবে।
লেখক এর শেষ মন্তব্য
শেষ মন্তব্য।এই লেখাটি লেখার পেছনে আমার উদ্দেশ্য ছিল আপনাকে একটু সচেতন করা
যাতে আপনি ল্যাপটপ কেনার সময় কেবল ব্র্যান্ড বা ফিচারের দিকেই না তাকিয়ে সময়,
অফার আর স্মার্ট শপিং কৌশলের দিকেও নজর দেন। নিজের টাকাটার সঠিক ব্যবহার করা
আমাদের সবারই দায়িত্ব। আমি আশা করি এই টিপসগুলো আপনার কাজে লাগবে এবং আপনি
আপনার প্রয়োজনীয় ল্যাপটপটি সবচেয়ে ভালো দামে কিনতে পারবেন।
যদি আপনার ব্যক্তিগত কোনো প্রশ্ন থাকে বা নির্দিষ্ট বাজেটের মধ্যে ল্যাপটপ সাজেশন চান, তাহলে নির্দ্বিধায় জানান সাহায্য করতে ভালো লাগবে।
স্মার্ট থাকুন, সাশ্রয়ী থাকুন।
(লেখক ও টেক আগ্রহী একজন সচেতন ক্রেতা)
আশিক টেক আইটি নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন প্রতিটা কমেন্টে রিভিউ করা হয় নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url